ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দির
ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দির হ'ল দেবী ত্রিপুরার সুন্দরী দেবীর একটি হিন্দু মন্দির, যা স্থানীয়ভাবে দেবী ত্রিপুরেশ্বরী নামে পরিচিত। মন্দিরটি ত্রিপুরার আগরতলা থেকে প্রায় 55 কিলোমিটার দূরে প্রাচীন উদয়পুরে অবস্থিত এবং আগরতলা থেকে ট্রেন এবং রাস্তা দিয়ে পৌঁছানো যায়। এটি এই অঞ্চলের অন্যতম পবিত্র হিন্দু মন্দির বলে মনে করা হয়। মাতাবাড়ি নামে খ্যাত এই মন্দিরটি একটি ছোট পাহাড়ের উপরে স্থাপন করা হয়েছে, যেহেতু একটি টিলার আকৃতির কচ্ছপের (কুর্মার) কুঁড়ের সাথে মিল রয়েছে এবং এই শক্তিটিকে কুর্মপেশিকী বলে একটি শক্তি মন্দিরের পবিত্রতম স্থান হিসাবে বিবেচনা করা হয়, তাই এটি নামটিও উপস্থাপন করে কুরমা পাহা। ব্রাহ্মণ পুরোহিতদের দ্বারা দেবীর সেবা করা হয়।
মন্দিরটি ৫১ টি শক্তি পীঠগুলির মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়; কিংবদন্তি বলে যে সতীর ডান পা এখানে পড়েছিল। এখানে শক্তি ত্রিপুরসুন্দর হিসাবে পূজিত হয় এবং তার সাথে ভৈরব ত্রিপুরেশ হয়। ত্রিপুরার মহারাজা ধনিয়া মানিক্য ১৫০১ খ্রিস্টাব্দে নির্মিত একটি ফিনাল দিয়ে তিন স্তরের ছাদযুক্ত মূল মন্দিরটি এক এক রত্ন রীতিতে নির্মিত।
মন্দিরের গর্ভগৃহে দেবদেবীর দুটি অনুরূপ তবে ভিন্ন আকারের কালো পাথরের প্রতিমা রয়েছে। 5 ফুট উচ্চতার বৃহত্তর এবং আরও বিশিষ্ট প্রতিমাটি দেবী ত্রিপুরা সুন্দরী এবং ছোটটি, যাকে ছোট-মা (আক্ষরিক অর্থে, ছোট মা) বলা হয়, এটি 2 ফুট লম্বা এবং দেবী চন্ডীর প্রতিমা is লোককাহিনী বলে যে ছোট মূর্তিটি ত্রিপুরার রাজারা যুদ্ধের ময়দানে নিয়ে গিয়েছিলেন।
প্রতি বছর দিওয়ালি উপলক্ষে একটি বিখ্যাত মেলা মন্দিরের নিকটে অনুষ্ঠিত হয় যা 0.2 মিলিয়নেরও বেশি তীর্থযাত্রী দর্শন করে।
ইতিহাস
জনশ্রুতি রয়েছে যে, 15 তম শতাব্দীর শেষের বছরগুলিতে ত্রিপুরার উপরে রাজত্ব করেছিলেন রাজা ধন্যা মানিক্যা এক স্বপ্নে এক রাতে এই কথা প্রকাশ করেছিলেন যাতে দেবী ত্রিপুরা সুন্দরী তাকে উদয়পুর শহরের নিকটে পাহাড়ের চূড়ায় তাঁর উপাসনা শুরু করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। রাজ্যের সমসাময়িক রাজধানী। রাজা জানতে পারলেন যে পাহাড়ের একটি মন্দির ইতোমধ্যে ভগবান বিষ্ণুর উদ্দেশ্যে উত্সর্গীকৃত। বিষ্ণুতে উত্সর্গীকৃত কোনও মন্দির কীভাবে শক্তির মূর্তি রাখতে পারে তা সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি তিনি। পরের রাতে theশিক দৃষ্টি পুনরাবৃত্তি হয়েছিল। রাজা বুঝতে পেরেছিলেন যে বিষ্ণু ও শক্তি একই সর্বোচ্চ দেবতার (ব্রাহ্মণ) বিভিন্ন রূপ। সুতরাং, ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দিরটি প্রায় 1501 খ্রিস্টাব্দের দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই শতাব্দীর প্রথম দিকে, মন্দিরটি 500 বছর পেরিয়ে গেছে। এই কিংবদন্তিটি হিন্দু ধর্মের দুটি উপ-গোষ্ঠী: বৈষ্ণব এবং শাক্ত সম্প্রদায়ের মধ্যে সংহতির উদাহরণ হিসাবে দেখা যায়।
পর্যটকদের আকর্ষণ
উদয়পুরে দেবীকে ত্রিপুরা সুন্দরী হিসাবে পূজা করা হয়। দেবীর নামের স্থানীয় রূপগুলি হ'ল ত্রিপুরিশ্বর মন্দিরটি একটি ছোট ঘনক্ষেত্রের গৃহ, 75৫ ফুট উচ্চতার বেসে 24 বর্গফুট পরিমাপ করে। মাজারটি একটি ছোট পাহাড়ের উপরে অবস্থিত, যা কচ্ছপের কুঁড়ির সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, যা এটিকে কুরমা পাহার নাম দেয়। অন্যান্য সাধারণ হিন্দু মন্দিরগুলির মতো, মন্দিরের রাস্তা ধরে স্টলগুলিতে ফুল এবং ঝুড়ি বিক্রি হয় যা দর্শনার্থীরা প্রসাদাম হিসাবে দেবীর কাছে কিনতে এবং অর্পণ করতে পারে। এখানে প্রদত্ত সাধারণ প্রসাদাম হলেন পেদা। লাল হিবিস্কাস ফুল (রক্তজবা) দেবীর কাছে নৈবেদ্য হিসাবেও মূল্যবান।
त्रिपुरा सुंदरी मंदिर देवी त्रिपुर सुंदरी का एक हिंदू मंदिर है, जिसे स्थानीय रूप से देवी त्रिपुरेश्वरी के रूप में जाना जाता है। यह मंदिर प्राचीन शहर उदयपुर में स्थित है, जो अगरतला, त्रिपुरा से लगभग 55 किमी दूर है और यहाँ पर अगरतला से ट्रेन और सड़क द्वारा पहुँचा जा सकता है। ऐसा माना जाता है कि यह देश के सबसे पवित्र हिंदू मंदिरों में से एक है। मतबरी के रूप में लोकप्रिय, तीर्थस्थल एक छोटी सी पहाड़ी पर स्थित है, क्योंकि एक पहाड़ी की आकृति कछुए (कुर्मा) के कूबड़ से मिलती-जुलती है और इस आकार को कुरमापाशक्ति कहा जाता है, जिसे शक्ति मंदिर के लिए सबसे पवित्र स्थल माना जाता है, इसलिए यह नाम भी श्रेष्ठ है कुर्मा पिंहा का। देवी को पारंपरिक ब्राह्मण पुजारियों द्वारा सेवा दी जाती है।
मंदिर को 51 शक्तिपीठों में से एक माना जाता है; किंवदंती कहती है कि सती का दाहिना पैर यहां गिरा था। यहाँ, शक्ति को त्रिपुरसुंदरी के रूप में पूजा जाता है और साथ में भैरव त्रिपुरेश हैं। 1501 ई। में त्रिपुरा धना माणिक्य के महाराजा द्वारा निर्मित, एक तीन मंजिला छत के साथ एक मुख्य मंदिर, एक विशाल कक्ष, बंगाली एक-रत्न शैली में निर्मित है।
मंदिर के गर्भगृह में देवी की दो समान लेकिन विभिन्न आकार की काले पत्थर की मूर्तियाँ हैं। 5 फीट ऊंचाई की बड़ी और प्रमुख मूर्ति देवी त्रिपुर सुंदरी की है और छोटी को, जिसे छोटा-मा (शाब्दिक रूप से, छोटी माता) कहा जाता है, 2 फीट लंबी है और देवी चंडी की मूर्ति है। लोककथाओं का कहना है कि छोटी मूर्ति को त्रिपुरा के राजाओं ने युद्ध के मैदान में ले जाया था।
हर साल दिवाली के अवसर पर, मंदिर के पास एक प्रसिद्ध मेला लगता है, जिसमें 0.2 मिलियन से अधिक तीर्थयात्री आते हैं।
History about Matabari
Maharaja Dhanya Manikya founded the Tripura Sundari Temple in the year 1501. It is said that he actually founded the temple for Lord Bishnu, but later on due to a revelation in his dream, he carried on the idol of Mata Tripurasundari which is made up of Kasti stone from Chittagong of Bangladesh and installed it in the temple. It is considered to be one of the 51 Shakti Peethas. According to Hindu Mythology, Peethasthans are those places where the body parts of Devi Sati fall have fallen. As per “Pithamala Grantha”, Sati’s right foot falls here during Lord Siva’s “Tandava” Dance. All these informations are gathered from the manuscripts of the Temple. But these manuscripts have got destroyed during the course of time.
The temple is known to be the congregation of people from different religions and culture. The unique feature of the temple is that people from any religion can offer Puja to Sri Sri Mata Tripura Sundari. During the middle of the 18th century, Samser Gazi has attacked and captured Udaipur. In ‘Gazinama’, the Briography of Samser Gazi, it is referred that Gazi himself had offered puja to Devi Tripura Sundari. The Temple management Committee also comprises of people from various religion, culture and portfolios.
It is a custom that even the Muslims of Udaipur offer their first crops and milk to Devi Tripura Sundari. Devi Tripura Sundari is popular among the Tribal Communities of Tripura.
July 22, 2019
SK Sharma
